সর্বশেষ খবর

Earnings through advertising সবার আগে সর্বশেষ খবর পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

২.৭.২৪

দীঘিনালায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

দীঘিনালায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।: আষাঢ় মাসের টানা প্রবল বর্ষণে পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে দীঘিনালা-সাজেক-লংগদু প্রধান সড়কে যান চলাচল বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নৌকা, ঠেলাগাড়ি ও ভ্যান গাড়ি দিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে যাচ্ছে।উপজেলার-মেরুং ইউনিয়নের সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। মেরুং-লংগদু সড়কের দাঙ্গাবাজার মূল সড়ক প্লাবিত হয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে করে মেরুং ইউনিয়নের ছোবাহানপুর, চিটাগাংপাড়া, ১ নং কলোনি, ৩ নং কলোনি এলাকায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এদিকে, কবাখালী ইউনিয়নের মাইনী ব্রিজ থেকে কবাখালী বাজার পর্যন্ত সাজেক যাওয়া মেইন সড়কে পানিতে তলিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এছাড়াও, উপজেলার কবাখালী, বোয়ালখালী ও মেরুং এলাকার ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলো ভারি বর্ষণে প্লাবিতসহ বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় ধসে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে বাড়তে পারে জনদুর্ভোগও।ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।আষাঢ় মাসের টানা প্রবল বর্ষণে উপজেলার ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক খোলা হয়েছে জরুরি সেবা কেন্দ্র ও মেরুং, কবাখালি, বোয়ালখালী, বাবুছড়াসহ চারটি ইউপিতে খোলা হয়েছে ২১টি আশ্রয় কেন্দ্র।মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোছা মাহমুদা বেগম লাকী বলেন, দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নে বন্যায় বেশি ক্ষতির আশংকা থাকে। ইতিমধ্যে চার/পাঁচটি এলাকায় পানিতে প্লাবিত হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষজনকে আশ্রয় কেন্দ্র চলে আসার জন্য মাইকিং করা হয়েছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মামুনুর রশীদ জানান, টানা ভারি বৃষ্টির কারণে উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সর্তকতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত মানুষের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য চারটি ইউপিতে খোলা হয়েছে ২১টি আশ্রয় কেন্দ্র। যেকোনো দুর্যোগ মোকাবেলায় দীঘিনালা উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।-এসআর/এমএ

Share this:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Designed By SUMIT SUTRADHAR & Distributd By OJANAIT